Last Updated on November 30, 2022 by Science Master
ENVS Model Activity Task 2 Answer 2021, Class 8
১. ঠিক উত্তর নির্বাচন করোঃ
১.১ সূর্য থেকে পৃথিবীতে তাপ আসে –
(ক) পরিবহণ ও পরিচলন পদ্ধতিতে
(খ) পরিবহণ ও বিকিরণ পদ্ধতিতে
(গ) পরিচলন ও বিকিরণ পদ্ধতিতে
(ঘ) বিকিরণ পদ্ধতিতে
উঃ- বিকিরণ পদ্ধতিতে।
১.২ যেটি তড়িৎ বিশ্লেষ্য নয় সেটি হল-
(ক) সোডিয়াম ক্লোরাইড
(খ) অ্যামোনিয়াম সালফেট
(গ) গ্লূকোজ
(ঘ) অ্যাসেটিক অ্যাসিড
উঃ- গ্লূকোজ।
১.৩ ডিম পোনা প্রতিপালন করা হয় যেখানে সেটি হল-
(ক) সঞ্চয়ী পুকুর
(খ) হ্যাচারি
(গ) পালন পুকুর
(ঘ) আঁতুর পুকুর
উঃ- আঁতুর পুকুর।
২. সংক্ষিপ্ত উত্তর দাওঃ
২.১ আলুর যে এনজাইম হাইড্রোজেন পারক্সাইডকে জল ও অক্সিজেনে ভেঙে ফেলে তার নাম লেখো।
উঃ- ক্যাটালেজ এনজাইম।
২.২ বায়ুর মধ্যে দিয়ে তড়িৎ চলাচল ঘটা সম্ভব কীসের জন্য ?
উঃ- বায়ুতে থাকা বিভিন্ন রকম আয়ন, আধানযুক্ত সূক্ষ্ম কণা বায়ুর মধ্যে দিয়ে তড়িৎ চলাচল ঘটায়।
২.৩ মুরগী পালনের একটি আধুনিক পদ্ধতি হল ‘ ডিপ-লিটার ‘। ‘ লিটার ‘ কী ?
উঃ- ‘ লিটার ‘ হলো, বিচালি (ছোট ছোট করে কাটা খড়), কাঠের গুঁড়ো, শুকনো পাতা, ধান, তুলোবীজ আর যবের তুষ, ভুট্টা, আমের খোসা ইত্যাদি।
৩. একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর দাওঃ
৩.১ উষ্ণতা বৃদ্ধিতে বেশিরভাগ রাসায়নিক বিক্রিয়ার হার বৃদ্ধি পায় কেন ?
উঃ- উষ্ণতা বৃদ্ধিতে অনুদের গতিশক্তি বাড়ে ফলে রাসায়নিক বিক্রিয়ার হার বৃদ্ধি পায়।
৩.২ ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগে কী কী লক্ষণ দেখা যায় ?
উঃ- ভয়াবহ জ্বর, ঘাম, কাঁপুনি, মাথার যন্ত্রনা, গাঁটে গাঁটে ব্যাথা, অত্যধিক দূর্বলতা, বমি, ডায়ারিয়া ইত্যাদি হলো এই রোগের লক্ষণ।
৪. তিন-চারটি বাক্যে উত্তর দাওঃ
৪.১ তামার আপেক্ষিক তাপ 0.09 cal/g℃। 70 গ্রাম ভরের তামার টুকরোর উষ্ণতা 20 ℃ বৃদ্ধি করতে হলে কত পরিমান তাপ লাগবে তা নির্নয় করো।
উঃ- আমরা জানি,
যেখানে Q = গৃতীত তাপ S = আপেক্ষিক তাপ, =
উষ্ণতা বৃদ্ধি, m = তামার ভর
Q = 126 ক্যালোরি।
তামার টুকরোর উষ্ণতা 20 ℃ বৃদ্ধি করতে হলে 126 ক্যালোরি পরিমান তাপ লাগবে।
৪.২ ” জৈব সার অজৈব সারের চেয়ে ভালো ” – বক্তব্যটির যথার্থতা ব্যাখ্যা করো।
উঃ- মাটিতে অত্যধিক ও অনিয়ন্ত্রিত অজৈব সারের ব্যবহার করলে মাটির উর্বরাশক্তি ও উৎপাদন ক্ষমতা কমে যায়। মাটির অম্ল- ক্ষারের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে উদ্ভিদের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। অজৈব সার জমিতে ব্যবহার করলে তা জলের সঙ্গে মিশে নদী বা পুকুরের জলের দূষন ঘটায়।
অন্যদিকে, জৈব সার ব্যবহার করলে, মাটির জল ধারন ক্ষমতা বাড়ে, উপকারী জীবানুদের সংখ্যা বাড়ে এবং মাটির মধ্যে দিয়ে বিভিন্ন গ্যাসের আদান-প্রদান ভালো হয়, ফলে মাটির উর্বরাশক্তি ও উৎপাদন ক্ষমতা ঠিক থাকে। অর্থাৎ অজৈব সারের থেকে জৈব সার ব্যবহার করা ভালো।

ENVS Model Activity Task September 2021 Answer
ENVS Model Activity Task October 2021