class 7 poribesh o bigyan light chapter

আলো অধ্যায়-সপ্তম শ্রেণীর বিজ্ঞান | class 7 poribesh o bigyan light chapter question answer

Blinking Buttons WhatsApp Telegram

আলো অধ্যায়-সপ্তম শ্রেণীর বিজ্ঞান (class 7 poribesh o bigyan light chapter)

পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সপ্তম শ্রেণীর ‘ পরিবেশ ও বিজ্ঞান’ বিষয়ের ” আলো (class 7 poribesh o bigyan light chapter) “ অধ্যায় থেকে সমস্ত রকম গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ম উত্তর করে দেওয়া হলো। সপ্তম শ্রেণীতে পাঠরত সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের তাদের পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য এই প্রশ্ম উত্তর গুলি খুবই কাজে লাগবে। পশ্চিমবঙ্গ মধ্য শিক্ষা পর্ষদের সপ্তম শ্রেণীর ‘ পরিবেশ ও বিজ্ঞান’ বিষয়ের (WBBSE class 7 Poribesh O bigyan) এই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ম গুলি বিভিন্ন প্রশ্মবিচিত্রা থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।

আলো অধ্যায়ের প্রশ্ম- সঠিক উত্তর নির্বাচন করো।

(1) প্রদত্ত যেটি স্বপ্রভ বস্তু, সেটি হল- (a) পেনসিল (b) চাঁদ (c) জ্বলন্ত বালব (d) কাগজ। 

উঃ- জ্বলন্ত বালব।

(2) যেটি ঈষৎ স্বচ্ছ মাধ্যম, সেটি হল- (a) ঘষা কাচ (b) কাচ (c) জল (d) রঙিন কাচ।

উঃ- ঘষা কাচ।

(3) প্রদত্ত যেটি অপ্রভ বস্তু, সেটি হল- (a) সূর্য (b) জ্বলন্ত বালব (c) জ্বলন্ত কয়লা (d) চাঁদ।  

উঃ- কাচ।

(4) যেক্ষেত্রে আলোর বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন ঘটে না- (a) দেয়াল (b) কাগজ (c) কাপড় (d) আয়না।

উঃ- আয়না।  

(5) সমতল আয়নার সঙ্গে লম্বভাবে কোনো আলোকরশ্মি ওই দর্পনের ওপর আপতিত হলে প্রতিফলন কোণের মান হবে- (a) 90o (b) 0o (c) 180o (d) 45o

উঃ – 0⁰

(6) আলোক উৎস বড়ো হলে গঠিত হয়- (a) প্রচ্ছায়া (b) উপচ্ছায়া (c) প্রচ্ছায়া ও উপচ্ছায়া (d) কোনোটিই নয়।  

উঃ – উপচ্ছায়া।

(7) সমতল আয়নায় গঠিত প্রতিবিম্ব- (a) সমশীর্ষ (b) অবশীর্ষ (c) বৃহদাকার (d) ক্ষুদ্রাকার

উঃ – সমশীর্ষ।

(8) সূচিছিদ্র ক্যামেরায় গঠিত হয়- (a) প্রতিবিম্ব (b) প্রচ্ছায়া (c) প্রতিকৃতি (d) উপচ্ছায়া

উঃ – প্রতিকৃতি।

(9) আকাশের রংধনু আসলে সূর্যের সাদা আলোর- (a) প্রতিফলনের (b) বিচ্ছুরণের (c) প্রতিসরণের (d) প্রতিবিম্ব গঠনের ঘটনা মাত্র।

উঃ – বিচ্ছুরণের।

(10) সমতল আয়নার সঙ্গে 30 ডিগ্রী কোণে আলো আপতিত হলে প্রতিফলন কোণের মান হবে- (a) 30 ডিগ্রী (b) 60 ডিগ্রী (c) 90 ডিগ্রী (d) 0 ডিগ্রী

উঃ – 60 ডিগ্রী।

(11) প্রদত্ত কোন অক্ষরটির পার্শীয় পরিবর্তন হয় না- (a) N (b) M (c) L (d) Z

উঃ – M

আলো অধ্যায়ের প্রশ্ম- শূন্যস্থান পূরণ করো।

(1) ঘষা কাচ ____ মাধ্যমের উদাহরণ।

উঃ- ঈষৎ স্বচ্ছ।

(2) মোমবাতি একটি ____ বস্তুর উদাহরণ।

আরও দেখুন:  তড়িৎ- সপ্তম শ্রেণীর পরিবেশ বিজ্ঞান প্রশ্নউত্তর | Class 7 Poribesh Bigyan chapter 1 Electric Question Answer

উঃ- অপ্রভ ।  

(3) অপ্রভ বস্তুর একটি উদাহরণ হল- ____।

উঃ- কাঠ।

(4) প্রচ্ছায়ার চেয়ে উপচ্ছায়া অঞ্চলে আলোর পরিমান তুলনামূলকভাবে ____।

উঃ- কম।

(5) সূচিছিদ্র ক্যামেরায় বস্তুর উলটো ____গঠিত হয়।

উঃ- প্রতিকৃতি ।

(6) রংধনু সৃষ্টির কারণ হল আলোর- ____।

উঃ – বিচ্ছুরণ।

(7) বস্তু ও সূচিছিদ্র ক্যামেরার মধ্যে দূরত্ব বাড়লে উৎপন্ন প্রতিকৃতি ____ হবে।

উঃ – ছোটো।

আলো অধ্যায়ের প্রশ্ম- সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও।

(1) আলোকরশ্মি বলতে কী বোঝায়?

উঃ – আলোর চলার পথে তীর চিহ্ন যুক্ত যে কাল্পনিক সরলরেখা দিয়ে বোঝানো হয় তাকে আলোকরশ্মি বলে। একটি আলোকরশ্মি বলে বাস্তবে কিছু নেই।

(2) কোন ধরনের প্রতিফলনে বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠিত হয়?  

উঃ – নিয়মিত প্রতিফলন।

(3) উপচ্ছায়া কাকে বলে?

উঃ – প্রচ্ছায়াকে ঘিরে থাকা আবছা অন্ধকার অংশটা হল উপচ্ছায়া।

(4) আপতিত রশ্মি প্রতিফলকের ওপর 60 ডিগ্রী কোণ করে পড়লে প্রতিফলন কোণের মান কত হবে?

উঃ – আপতিত রশ্মি প্রতিফলকের ওপর 60 ডিগ্রী কোণ করে পড়লে আপতন কোণের মান হয় 30⁰ । সুতরাং প্রতিফলন কোণের মান হবে 30⁰ ।

(5) আলোর বিচ্ছুরণের একটি প্রাকৃতিক উদাহরণ দাও।

উঃ – আলোর বিচ্ছুরণের একটি প্রাকৃতিক উদাহরণ হল রংধনু গঠন।

(6) কোন ধরনের প্রতিফলনের জন্য আমরা বই পড়তে পারি?

উঃ – বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন।

(7) কখন অস্বচ্ছ বস্তুর ছায়ার দৈর্ঘ্য বস্তুর দৈর্ঘ্যের সমান হয়?

উঃ – যে পর্দায় ছায়া গঠিত হবে বস্তু যদি ঠিক তার সামনে থাকে।

(8) একটি ঈষৎ স্বচ্ছ বস্তুর উদাহরণ দাও?

উঃ: ঘষা কাঁচ।

(9) আলোর কোন ধর্ম রামধনু সৃষ্টির কারণ?

উঃ – আলোর বিচ্ছুরণ।

(10) প্রচ্ছায়া ও উপচ্ছায়ার মধ্যে কোনটি গাঢ় ?

উঃ – প্রচ্ছায়া।

(11) এক্স রশ্মি কী?

উঃ – এক্স রশ্মি এক ধরনের অদৃশ্য আলো। যা চামড়া বা মাংস ভেদ করে যেতে পারে কিন্তু হাড়ের মধ্যে দিয়ে যেতে পারে না।

(12) একটি আলোকরশ্মি সমতল দর্পনে লম্বভাবে আপতিত হলে আপতন কোণ ও প্রতিফলন কোণের সমষ্টি কত হবে?

উঃ – 0⁰

(13) অমসৃণ তলে আলোর কী ধরনের প্রতিফলন ঘটে?

উঃ – বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন।

একটি বা দুটি বাক্যে উত্তর দাও।

(1) আলোর প্রতিফলন কাকে বলে? প্রতিফলনের সূত্র দুটি লেখো।

উঃ – আলোক রশ্মিগুচ্ছ কোনো মাধ্যম দিয়ে চলতে চলতে দ্বিতীয় কোন ভিন্ন ঘনত্বের মাধ্যমে প্রবেশ করলে এবং ওই আলোকরশ্মি গুচ্ছের কিছু অংশ মাধ্যমের বিভেদতল থেকে পুনরায় প্রথম মাধ্যমে ফিরে আসে। এই ঘটনাকেই আলোর প্রতিফলন বলে।

প্রতিফলনের সূত্র: (১) আপতিত রশ্মি, প্রতিফলিত রশ্মি এবং আপতন বিন্দুতে প্রতিফলকের ওপর অঙ্কিত অভিলম্ব একই সমতলে থাকে। (২) আপতন কোণ এবং প্রতিফলন কোণের মান সমান হয়।

আরও দেখুন:  পরিবেশবান্ধব শক্তি- সপ্তম শ্রেণীর পরিবেশ বিজ্ঞান অধ্যায় ১.৫ | Class 7 Poribesh Bigyan chapter 1.5

(2) সূচিছিদ্র ক্যামেরা বস্তুর উলটো প্রতিকৃতি গঠন করে। এর দ্বারা কী প্রমানিত হয়? সমতল দর্পন থেকে কোনো বস্তুর দূরত্ব ৫০ সেমি হলে, বস্তু ও প্রতিবিম্বের দূরত্ব কত হবে?

উঃ – সূচিছিদ্র ক্যামেরা বস্তুর উলটো প্রতিকৃতি গঠন করে।এর দ্বারা প্রমাণিত হয় আলো সরলরেখায় চলে।

সমতল দর্পন থেকে কোনো বস্তুর দূরত্ব ৫০ সেমি হলে, সমতল দর্পন থেকে প্রতিবিম্বের দূরত্ব ৫০ সেমি হবে, সুতরাং বস্তু ও প্রতিবিম্বের দূরত্ব হবে (৫০+৫০) = ১০০ সেমি।

(3) ‘ AMBULANCE ‘ কথাটি অ্যাম্বুলেন্স গাড়িতে উলটো করে লেখা থাকে কেন?

উঃ – ‘ AMBULANCE ‘ কথাটি অ্যাম্বুলেন্স গাড়িতে উলটো করে লেখা থাকে। তার কারন অ্যাম্বুলেন্সের সামনে থাকা গাড়ির চালক তার আয়নায় উল্টানো প্রতিবিম্ব দেখতে পায়। ফলে ‘ AMBULANCE ‘ লেখাটি সহজে পড়তে পারে এবং অ্যাম্বুলেন্সকে যাওয়ার রাস্তা ছেড়ে দেয়।

(4) অপ্রভ বস্তু কি কখনও স্বপ্রভ বস্তুর মতো আচরণ করে? – ব্যাখ্যা করো।

উঃ- অপ্রভ বস্তু স্বপ্রভ বস্তুর মত আচরণ করতে পারে। যেমন মোমবাতি একটি অপ্রভ বস্তু কিন্তু জ্বলন্ত মোমবাতি একটি স্বপ্রভ বস্তু।

(5) আলোর প্রতিসরণ বলতে কি বোঝায় চিত্রসহ লেখো।

উঃ – আলোক রশ্মিগুচ্ছ কোনো মাধ্যম দিয়ে চলতে চলতে দ্বিতীয় কোনো ভিন্ন ঘনত্বের মাধ্যমে প্রবেশ করলে, আলোকরশ্মির কিছু অংশ দ্বিতীয় মাধ্যমে প্রবেশের পর আগেকার যাত্রাপথ থেকে সরে যায় এবং নতুন সরলরেখা বরাবর চলে এই ঘটনাকে বলে আলোর প্রতিসরণ।

(6) রংধনু কিভাবে সৃষ্টি হয়?

উঃ – আকাশের রংধনু আসলে সূর্যের সাদা আলোর বিচ্ছুরণের প্রাকৃতিক ঘটনা। রংধনু সাধারণত বৃষ্টির পর বিকেলের আকাশে দেখতে পাওয়া যায়। আকাশে ভাসমান জলকণা থাকে। ওই জলকণার মধ্যে দিয়ে সূর্যের আলো যাওয়ার সময় বিচ্ছুরণের ফলে আকাশের যে সাতটা আলোর কোটি গঠিত হয় সেটাই রংধনু।

(7) আলোর প্রতিসরণের ক্ষেত্রে আলোকরশ্মি ঘনমাধ্যম থেকে লঘু মাধ্যমে প্রবেশ করলে প্রতিসৃত রশ্মির কী পরিবর্তন ঘটে চিত্রসহ লেখো।

উঃ – আলোর প্রতিসরণের ক্ষেত্রে আলোকরশ্মি ঘনমাধ্যম থেকে লঘু মাধ্যমে প্রবেশ করলে প্রতিসরণের পর আলোকরশ্মি অভিলম্ব থেকে দূরে সরে যায়।

(8) লঘু মাধ্যম থেকে ঘন মাধ্যমে আলোকরশ্মি প্রতিসরণের রশ্মিচিত্র দাও।

উঃ –

আলোকরশ্মি লঘু মাধ্যম থেকে ঘন মাধ্যমে প্রতিসরণের সময় প্রতিসৃত রশ্মি অবিলম্বের কাছে সরে আসে।

class 7 poribesh o bigyan light chapter

(11) স্বপ্রভ ও অপ্রভ বস্তু কাকে বলে? উদাহরণ দাও।

উঃ – স্বপ্রভ বস্তু: কিছু কিছু বস্তু আছে যাদের নিজস্ব আলো আছে। অর্থাৎ এই বস্তুগুলো থেকে নিজস্ব আলো নির্গত হয়, এই বস্তুগুলোকে স্বপ্রভ বস্তু বলে। যেমন সূর্য, তারা, জোনাকি।

অপ্রভ বস্তু: যে বস্তুগুলোর নিজস্ব আলো নেই সেই বস্তুগুলোকে অপ্রভ বস্তু বলে। যেমন ইট, কাঠ, পাথর।

(12) আলোক রশ্মিগুচ্ছ কাকে বলে? কত প্রকার ও কী কী?

আরও দেখুন:  মানুষের খাদ্য (পঞ্চম অধ্যায়): সপ্তম শ্রেণীর পরিবেশ ও বিজ্ঞান প্রশ্ম উত্তর | Class 7 Poribesh O Bigyan Chapter 5

উঃ – একসঙ্গে অসংখ্য আলোক রশ্মিকে ‘আলোক রশ্মিগুচ্ছ’ বলে। আলোকরশ্মী গুচ্ছ তিন প্রকার। (১) সমান্তরাল আলোক রশ্মিগুচ্ছ (২) অপসারী আলোক রশ্মিগুচ্ছ (৩) অভিসারী আলোক রশ্মিগুচ্ছ।

(13) প্রচ্ছায়া ও উপচ্ছায়া বলতে কী বোঝায়?

উঃ – অন্ধকার ঘরে একটা লাইট জ্বেলে লাইটটার ঠিক উল্টো দিকের দেয়ালের কাছে হাত রাখলে হাতের তালুর আকৃতির একটা অন্ধকার জায়গা দেখা যাবে। একটু ভালো করলে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, ওই অন্ধকার আকৃতির মাঝখানের অংশ বেশ গাঢ়। আর ওই গাঢ় অন্ধকার অংশকে ঘিরে রয়েছে একটা আবছা অন্ধকার অংশ। ওই গাঢ় অন্ধকার অংশটা হল প্রচ্ছায়া আর প্রচ্ছায়াকে ঘিরে থাকা আবছা অন্ধকার অংশটা হল উপচ্ছায়া।

(14) নিয়মিত প্রতিফলন ও বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন কাকে বলে?

উঃ – যখন মসৃণ তলে আলোর প্রতিফলন ঘটে তখন সেই প্রতিফলনকে নিয়মিত প্রতিফলন বলে। যেমন আয়নার প্রতিফলন, চকচকে স্টিলের মসৃণ বাটিতে প্রতিফলন। যখন অমসৃণ তলে আলোর প্রতিফলন ঘটে তখন সেই প্রতিফলন কে বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন বলে। যেমন গাছপালা, মাটি, ঘরের দেওয়াল, সিনেমার পর্দা ইত্যাদির প্রতিফলন।

(15) সমতল দর্পনে গঠিত প্রতিবিম্বের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো।

উঃ – সমতল দর্পনে গঠিত প্রতিবিম্বের ক্ষেত্রে-

(১) প্রতিবিম্বের আকার এবং বস্তুর আকার সমান হয়।

(২) দর্পণ থেকে প্রতিবিম্বের দূরত্ব এবং দর্পণ থেকে বস্তুর দূরত্ব সমান হয়।

(৩) সমতল দর্পণে গঠিত প্রতিবিম্ব সর্বদা সমশীর্ষ হয়।

(16) বিচ্ছুরণ কাকে বলে? জলে কোনো লাঠি ডোবালে সেটি বাঁকা দেখানোর কারণ লেখো?

উঃ – সূর্যের আলো কাচের প্রিজমের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার সময় সাতটি বিভিন্ন রং এর আলোয় আলাদা হয়ে যায়। যৌগিক আলো থেকে এইভাবে বিভিন্ন রঙের আলো গুলোর আলাদা হয়ে যাওয়ার ঘটনাকে আলোর বিচ্ছুরণ বলে।

জল হল ঘনতর মাধ্যম এবং বায়ু হলো লঘুতর মাধ্যম। যখন কোনো লাঠি জলে ডোবানো হয় তখন লাঠির জলের তলার অংশ থেকে আলো জল অর্থাৎ ঘন মাধ্যম পেরিয়ে বায়ুতে অর্থাৎ লোভ-তরম মাধ্যমে পৌঁছায়। তখন মাধ্যম দুটির বিভেদ দল থেকে আলো বেঁকে গিয়ে আমাদের চোখে এসে পড়ে। আমরা লাঠিটার আসল নিমজ্জিত অংশ নয়, নিমজ্জিত অংশের প্রতিবিম্ব দেখি। তাই আমরা জলে লাঠি ডোবালে লাঠিটাকে বাঁকা দেখি।

(17) আলোর প্রতিসরণের চিত্র অঙ্কন করে আপতিত রশ্মি, প্রতিসৃত রশ্মি, আপতন কোণ ও প্রতিসরণ কোণ চিহ্নিত করো।

উঃ –

class 7 poribesh o bigyan light chapter

আমাদের পোস্টের গুরুত্বপূর্ণ আপডেট পেতে আমাদের Facebook Page ফলো করুন এবং Telegram ChannelWhatsapp Channel জয়েন করুন

WhatsApp Channel Follow
Telegram Channel Join Now
Facebook Page Follow

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

WhatsApp Telegram
Scroll to Top